দশ মাস দশ দিন
মা তুমি কতনা কষ্ট করে
সুখ ও শান্তি সব ত্যাগিয়া
ধরে ছিলে পেটে মোরে,
নবজাত এই ধরার বুকেতে
যখনই এসেছি আমি
আবারও অনেক কষ্ট সহিয়া
মানুষ করেছ তুমি।
তাইতো আমি চির ঋণী
মাগো শুধু যে তোমার কাছে
তোমার এ ঋণ শোধ করিবার
কিছু নাহি মোর আছে।
আমার কথায় যখন তখন
মনে ব্যথা পাও তুমি
জানিসনে মা দুঃখ দিলেও
কত ভালবাসি তোরে আমি।
শীত তুমি এলে নাগর দোলায় চড়ে চির চেনা সেই শীতল শাড়ীটা পরে তুমি এলে শীত নগ্ন শ্যামল বুকে আঁচল বিছিয়ে শিশির ঝরালে সুখে তুমিতো জানোনা ও বুক স্বপনে আঁকা পাওয়া না পাওয়ার উষ্ণ পরশে মাখা তুমি এলে শীত হিমালয় হতে নেমে ভাবলেনা কিছু রইলেনা পথে থেমে বস্ত্রহীনার দেহে কম্পন তুলে তুমি এলে শীত দ্বিধা সংকোচ…
কই গেলে গো মুরগী বুবু মোরগ ভায়া কই? আমি শেয়াল আর কতক্ষণ বাইরে বসে রই? আমায় কি গো ভয় পেয়েছো? ভয় ক’রোনা কোন, দরজা খুলে বাইরে এসে একটি কথা শোন। — হঠাৎ কেন এতো উদার হলো তোমার প্রাণ! ওখান থেকেই বলো শেয়াল খোলাই আছে কান। — শোন তবে, ক’দিন বাদে ভোট হবে এই দেশে আমায়…
বুড়ো বলে বুড়িরেদে বাজারের ঝুড়িরে,সাথে দিবি পাখাটাওদিবি পানির সুড়িটাও! বুড়ি বলে বুড়োরেপাখা, শুড়ি কেনরেআনবি পাটল তরকারীকরিস কেন ঝকমারী? রাগিস কেন ও বুড়িসাধেই করি মসকারী!শুনলে পরে বাজার দর,লাগবে আগুন মাথার পর। ✍ জাহাঙ্গীর-উল হক
গোল্ডহিল নামটা মুখে আঁটা ঘোমটা তলে তলে ব্যাকডোর ব্যবসা লোন খেয়ে দেহখান হয়ে গেছে শের খান শোধ দিতে চোখে দেখে ঝাপসা নকরীর বাজারে গোল্ডহিল রাজারে থাকে যদি স্বার্থের রেফারেন্স সুন্দরী হলে তারে জোর করে চেপে ধরে রুইপুটি নো এনি “তফারেন্স” এত বেশী পোজ-পাজ চোখে নেই লোক-লাজ রাপসীরা সর্বদা ফ্রন্টে বিদেশিনী এলে নাকি খাওয়া থাকা সব…
ইচ্ছে করে তোমায় ছেড়েহারিয়ে যাবো মানুষের ভিড়ে,ইচ্ছে করে তোমায় ছেড়েহারিয়ে যাবো মানুষের ভিড়ে। খুঁজে দেখো তখন সারা পৃথিবী জুড়েআমারই মতোন ভালোবাসবে কি কেউ,খুঁজে দেখো তখন সারা পৃথিবী জুড়েভালোবাসে কি কেউ এতটা নিখুঁত করে। ইচ্ছে করে তোমায় ছেড়েহারিয়ে যাবো মানুষের ভিড়ে,ইচ্ছে করে তোমায় ছেড়েহারিয়ে যাবো মানুষের ভিড়ে। কথা, সুরকার, শিল্পীঃ অজানা– অরিজিনাল গানটির (অডিও বা ভিডিও)…
ছুটছে ঘোড়া রাজ্য জোড়া খুরের ধ্বনি পিঠের পরে চাবুক পড়ে শব্দ শুনি ঊর্ধ্ব শ্বাসে এই বাতাসে উড়িয়ে কেশর চলছে উড়ে অনেক দূরে আপন দেশ ওর ।। (অসমাপ্ত) ✍ জাহাঙ্গীর-উল হক
